৮ই ফেব্রুয়ারী থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট
ক্যাম্পাসে সহাবস্থান ও ভিসি আরেফিন সিদ্দিকীর পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের ছাত্র ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে জাতীয়তাবাদি ছাত্রদল। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন ছাত্রদল সভাপতি রাজিব আহসান ও সাধারন সম্পাদক আকরামুল হাসান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ে সহাবস্থান এখন নির্বাসিত। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আল্টিমেটাম দিলেও তার কোন সুফল সরকারী ছাত্র সংগঠন ব্যাতীত অন্য কেউ পায়নি। এর অন্যতম কারন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন একজন দলকানা উপাচার্য। ছাত্রলীগের অপকর্মের দোসর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এখন ছাত্রলীগকে রক্ষায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তিনি সাধারন শিক্ষার্থীদের অভিবাবকত্ব না করে ছাত্রলীগের অভিভাবক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চালাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নেতৃবৃন্দ।
নেতৃদ্বয় বলেন, আমরা বারবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে স্মারক লিপি দিয়েছি ও আহবান জানিয়েছি আমাদের শত শত শিক্ষার্থীর হলে অবস্থান এবং র্জানৈতিক সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু সরকারের এজেন্ডায় এবং ভিন্নমত দমনের অভিপ্রায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উপাচার্য আমাদের কোন দাবি আমলে নেননি। তাই এ উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন তারা।
নেতৃদ্বয় বলেন, এই উপাচার্য যতদিন পর্যন্ত পদত্যাগ না করবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না। তাছাড়া এই উপাচার্য যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন না তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে উনার অপ্রতুল জ্ঞানের কারনে উনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আবেগ অনুভূতি ঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারছেন না।
নেতৃদ্বয় আরো বলেন, ছাত্রলীগ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। তাদের অব্যহত সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপহরন ও খুনের ঘটনায় শিক্ষাঙ্গনসহ সরা দেশ এখন মৃত্যুপুরী। গত ১ বছরে নিজেদের অভ্যন্তরীন কোন্দলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেই খুন হয়েছে প্রায় ৫০ জনের অধিক মেধাবী ছাত্র।
তারা বলেন, কিন্তু এই নৈরাজ্য আর চলতে দেয়া যায় না।এখন সময় এসেছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার। তাই নেতৃদ্বয় সবার প্রিয় এ বিদ্যাপীঠকে রক্ষায় সাধারন শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
সেই সঙ্গে যতদিন পর্যন্ত সকল সাধারন ছাত্র-ছাত্রীর গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হবে ততদিন পর্যন্ত ছাত্র ধর্মঘট চলবে বলেও ঘোষণা দেন নেতারা।
ক্যাম্পাসে সহাবস্থান ও ভিসি আরেফিন সিদ্দিকীর পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনির্দিষ্টকালের ছাত্র ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে জাতীয়তাবাদি ছাত্রদল। শনিবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন ছাত্রদল সভাপতি রাজিব আহসান ও সাধারন সম্পাদক আকরামুল হাসান।
বিবৃতিতে নেতৃদ্বয় বলেন, ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ে সহাবস্থান এখন নির্বাসিত। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আল্টিমেটাম দিলেও তার কোন সুফল সরকারী ছাত্র সংগঠন ব্যাতীত অন্য কেউ পায়নি। এর অন্যতম কারন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন একজন দলকানা উপাচার্য। ছাত্রলীগের অপকর্মের দোসর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এখন ছাত্রলীগকে রক্ষায় মরিয়া হয়ে উঠেছেন। তিনি সাধারন শিক্ষার্থীদের অভিবাবকত্ব না করে ছাত্রলীগের অভিভাবক হয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন চালাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নেতৃবৃন্দ।
নেতৃদ্বয় বলেন, আমরা বারবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে স্মারক লিপি দিয়েছি ও আহবান জানিয়েছি আমাদের শত শত শিক্ষার্থীর হলে অবস্থান এবং র্জানৈতিক সহাবস্থান নিশ্চিত করার জন্য। কিন্তু সরকারের এজেন্ডায় এবং ভিন্নমত দমনের অভিপ্রায়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের এই উপাচার্য আমাদের কোন দাবি আমলে নেননি। তাই এ উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করেন তারা।
নেতৃদ্বয় বলেন, এই উপাচার্য যতদিন পর্যন্ত পদত্যাগ না করবে ততদিন পর্যন্ত আমাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব হবে না। তাছাড়া এই উপাচার্য যেহেতু ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন না তাই এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে উনার অপ্রতুল জ্ঞানের কারনে উনি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের আবেগ অনুভূতি ঠিকভাবে অনুধাবন করতে পারছেন না।
নেতৃদ্বয় আরো বলেন, ছাত্রলীগ দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এক অরাজক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। তাদের অব্যহত সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি, অপহরন ও খুনের ঘটনায় শিক্ষাঙ্গনসহ সরা দেশ এখন মৃত্যুপুরী। গত ১ বছরে নিজেদের অভ্যন্তরীন কোন্দলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতেই খুন হয়েছে প্রায় ৫০ জনের অধিক মেধাবী ছাত্র।
তারা বলেন, কিন্তু এই নৈরাজ্য আর চলতে দেয়া যায় না।এখন সময় এসেছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করার। তাই নেতৃদ্বয় সবার প্রিয় এ বিদ্যাপীঠকে রক্ষায় সাধারন শিক্ষার্থীদের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান।
সেই সঙ্গে যতদিন পর্যন্ত সকল সাধারন ছাত্র-ছাত্রীর গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত না হবে ততদিন পর্যন্ত ছাত্র ধর্মঘট চলবে বলেও ঘোষণা দেন নেতারা।
No comments:
Post a Comment